লক্ষ্মীপুর গণিত ক্লাবের পক্ষ থেকে আপনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। সাইটটি বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন আছে। আপনার মূল্যবান পরামর্শ ও সহায়তার জন্য আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
লক্ষ্মীপুর গণিত ক্লাবের পক্ষ থেকে আপনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। সাইটটি বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন আছে। আপনার মূল্যবান পরামর্শ ও সহায়তার জন্য আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
আসন্ন বোর্ড পরীক্ষা উপলক্ষ্যে লক্ষ্মীপুরের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক (ফিজিক্স,কেমিস্ট্রি,ম্যাথ সহ মানবিক ও কমার্সের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়) সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যেঃ
ডিসেম্বরের ১৬ এবং ১৭ তারিখ।
এইচ এস সি এবং এস এস সি পরীক্ষার্থীদের জন্য।
# সায়েন্স, কমার্স, আর্টস এর জন্য
সাবজেক্ট ভেদে সমস্যা আলাদা আলাদা করে কাগজে লিখে জমা দিতে হবে।
এইচ এস সি এবং এস এস সিঃ আলাদা আলা্দা ক্লাস রুমে।
১৬ তারিখঃ দুপুর ২.০০ থেকে বিকাল ৪.৩০ পর্যন্তঃ ফিজিক্স
১৭ তারিখঃ সকাল ৯.০০ থেকে ১২.০০ঃ গণিত
১৭ তারিখঃ দুপুর ১.০০ থেকে বিকাল ৪.০০ টা: কেমিস্ট্রি
১৭ তারিখঃ বিকাল ৪.৩০টা: সমাপনী
যা যা নিয়ে আসতে হবেঃ
১। খাতা ও কলম অবশ্যই
২। যার যে বিষয়ে সমস্যা সে বিষয়ের বই
৩। ক্যালকুলেটর
যা নিয়ে আসা দরকার নেইঃ
১। ইন্টারনেটযুক্ত মোবাইল (আবার পড়োঃ ইন্টারনেটযুক্ত মোবাইল)
২। বাড়ির পড়ালেখা বহির্ভুত কোন কাজে হাত নিয়ে আসা
যোগাযোগঃ
০১৫১৫২১৬৪৩৫, ০১৯৯০৮০১১৭১, ০১৭৮১৫৯৩১৯৫
রায়পুর উপজেলা : ১৬ তারিখ,শুক্রবার, সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১ টা। রায়পুর মার্সেন্ট একাডেমি।
“Many people think of robotics as mechanical things,but robotics is also perception – and communication between machine”
– Ruzena Basjcsy
যাবার আগে ভেবেছিলাম রোবটিক্স ওয়ার্কশপে হয়তোবা হাতেগোনা অল্প কয়েকজন ইন্টারেস্টেড পারসন পাবো । কিন্তু সত্যিই খুব ভালো লেগেছিলো প্রত্যাশার চাইতেও বেশি আগ্রহী ছোট ভাই বোন গুলোকে পেয়ে । অবাক লেগেছিলো ম্যাক্সিমামই ছিলো স্কুল আর কলেজ এর শিক্ষার্থী , যেখানে ভার্সিটিতে ও আমি এতো আগ্রহী এক সাথে পাইনি ।
যাই হোক চেষ্টা করেছিলাম অল্প সময়ে মিনিমাম ব্যাসিক গুলো যতটুকু সম্ভব প্রেজেন্ট করার । বাট ১ দিনে তোমাদের এতটা সময় এক সাথে বসে থাকাটা আসলেই অনেক কষ্টের ছিলো , এই জন্য তোমাদের হিউজ লেভেল এর একটা ধন্যবাদ জানাতে ভুলে গিয়েছিলাম (আমি নিজেও যদি তোমাদের জায়গায় থাকতাম তা হলে মনে হয় কোন একটা শর্ট সার্কিট করে আগুন ধরানোর চেষ্টা করতাম , যেটা ভার্সিটির ল্যাবে করেছিলাম 😛
😛 )। এতটুকু আশা রাখতে পারো যা কিছু দেখেছো তা তোমরা সামনে ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট অথবা ল্যাব এ অথবা কোন উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে একটু হলেও কাজে লাগাতে পারবে ইন শাহ আল্লাহ ।
জিনিস গুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি শুরু করে দাও । আরডুইনো , সার্কিট অর্থাৎ রোবটিক্সকে ভালবেসে ফেলো (পারলে মাঝে মাঝে সার্কিট পুড়িয়ে ফেলো আর ধোঁয়ার ঘ্রাণটা নিতে ভুলবেনা 😀 ) । আর ভাইয়াদেরকে যে কোন প্রয়োজনে জ্বালাতে ভুলবেনা ।
যারা এতো কষ্ট করে প্রোগ্রামটা আয়োজন করেছিলেন সবাইকে আমারা যারা শিক্ষার্থী ছিলাম আমাদের পক্ষথেকে অনেক ধন্যবাদ ।
ন্যাশনাল কোন রোবটিক্স ফেয়ার ভিজিট করতে গেলে দেখবো এইসব খুদে জিনিয়াস উদ্ভাবকরাই ফেয়ার এর কোন এক কর্নার থেকে তাদের বানানো রোবট দিয়েই আমাদের অভ্যর্থনা জানাচ্ছে অথবা ইন্টারন্যাশনাল কোন প্রতিযোগিতার সাফল্যগাঁথা নিউজ আমাদের দিচ্ছে এই আশায় চেয়ে থাকবো তোমাদের দিকে ।
অনেক অনেক দোয়া , ভালোবাসা এবং শুভকামনা তোমাদের জন্য …
লক্ষ্মীপুর সদর: ১৫ তারিখ,বৃহস্পতিবার, লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদ মিলনায়তন: সকাল ১০ থেকে বিকাল ৩ টা।
“Many people think of robotics as mechanical things,but robotics is also perception – and communication between machine”
– Ruzena Basjcsy
যাবার আগে ভেবেছিলাম রোবটিক্স ওয়ার্কশপে হয়তোবা হাতেগোনা অল্প কয়েকজন ইন্টারেস্টেড পারসন পাবো । কিন্তু সত্যিই খুব ভালো লেগেছিলো প্রত্যাশার চাইতেও বেশি আগ্রহী ছোট ভাই বোন গুলোকে পেয়ে । অবাক লেগেছিলো ম্যাক্সিমামই ছিলো স্কুল আর কলেজ এর শিক্ষার্থী , যেখানে ভার্সিটিতে ও আমি এতো আগ্রহী এক সাথে পাইনি ।
যাই হোক চেষ্টা করেছিলাম অল্প সময়ে মিনিমাম ব্যাসিক গুলো যতটুকু সম্ভব প্রেজেন্ট করার । বাট ১ দিনে তোমাদের এতটা সময় এক সাথে বসে থাকাটা আসলেই অনেক কষ্টের ছিলো , এই জন্য তোমাদের হিউজ লেভেল এর একটা ধন্যবাদ জানাতে ভুলে গিয়েছিলাম (আমি নিজেও যদি তোমাদের জায়গায় থাকতাম তা হলে মনে হয় কোন একটা শর্ট সার্কিট করে আগুন ধরানোর চেষ্টা করতাম , যেটা ভার্সিটির ল্যাবে করেছিলাম 😛
😛 )। এতটুকু আশা রাখতে পারো যা কিছু দেখেছো তা তোমরা সামনে ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট অথবা ল্যাব এ অথবা কোন উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে একটু হলেও কাজে লাগাতে পারবে ইন শাহ আল্লাহ ।
জিনিস গুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি শুরু করে দাও । আরডুইনো , সার্কিট অর্থাৎ রোবটিক্সকে ভালবেসে ফেলো (পারলে মাঝে মাঝে সার্কিট পুড়িয়ে ফেলো আর ধোঁয়ার ঘ্রাণটা নিতে ভুলবেনা 😀 ) । আর ভাইয়াদেরকে যে কোন প্রয়োজনে জ্বালাতে ভুলবেনা ।
যারা এতো কষ্ট করে প্রোগ্রামটা আয়োজন করেছিলেন সবাইকে আমারা যারা শিক্ষার্থী ছিলাম আমাদের পক্ষথেকে অনেক ধন্যবাদ ।
ন্যাশনাল কোন রোবটিক্স ফেয়ার ভিজিট করতে গেলে দেখবো এইসব খুদে জিনিয়াস উদ্ভাবকরাই ফেয়ার এর কোন এক কর্নার থেকে তাদের বানানো রোবট দিয়েই আমাদের অভ্যর্থনা জানাচ্ছে অথবা ইন্টারন্যাশনাল কোন প্রতিযোগিতার সাফল্যগাঁথা নিউজ আমাদের দিচ্ছে এই আশায় চেয়ে থাকবো তোমাদের দিকে ।
অনেক অনেক দোয়া , ভালোবাসা এবং শুভকামনা তোমাদের জন্য …
Arduino সম্পর্কে কিছু ধারণাঃ
অটোমেটেড সিস্টেম বা সহজকথায় ডিজিলাল সিস্টেম ডিজাইন করা যে কত সহজ তা তোমরা অনেকেই হয়তো জানোনা যদিও তোমাদের পরিচিত শব্দে আমাদের অনেক সময় তোমরা বলো ‘ভাইয়া আমার রোবোটিক্স এ আমার অনেক আগ্রহ ’
আমাদের এর আগের সুন্দর (যারা এটেন্ড করেছিলে তারাই জানো কেমন প্রোগ্রাম ছিল 😉 )প্রোগ্রামিং ক্যাম্পের পর তাই এবার লক্ষ্মীপুর গণিত ক্লাব আয়োজন করতে যাচ্ছেঃ
‘MAKE YOUR OWN ROBOT: LEARN ARDUINO(MICROCONTROLLER)*
তারিখঃ ১৬ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপীঃ রায়পুর উপজেলায়; ১৭ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপীঃ লক্ষ্মীপুর সদরে। ২০১৬ইং।
ARDUINO কি?
উত্তরঃ Arduino একটা দারুন ওপেনসোর্স ইলেকট্রোনিক প্রটোটাইপিং হার্ডওয়্যার টুলস যা ব্যবহার করে আপনি আপনার নিজের ইচ্ছেমতো ডিজিটাল ঘড়ি, ক্যালকুলেটর, রিমোট কন্ট্রোল, রোবট, এল ই ডি সাইন বোর্ড, ভয়েজ কন্ট্রোল ডিভাইস, অনলাইন কন্ট্রোল ডিভাইস, বিভিন্ন সেন্সর নিয়ন্ত্রিত ডিভাইস, ওয়্যারলেস কন্ট্রোল সিস্টেম, সিকিউরিটি সিস্টেম, এমন কি GPS, GSM কন্ট্রোল ডিভাইস বা ইলেকট্রনিক প্রজেক্ট সমূহ তৈরি করতে পারেন খুব সহজেই।
এটা একটা মাইক্রোকন্ট্রোলার নিয়ন্ত্রিত ডেভলপমেন্ট বোর্ড। সাধারণত Atmel সিরিজের মাইক্রোকন্ট্রোলার ব্যবহার করা হয়। Arduino সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে Arduino র অফিসিয়াল ওয়েব সাইট http://arduino.cc/ ভিজিট করতে পারেন।
এইচ এস সি লেভেলের বা এর উর্ধ্বের শিক্ষার্থীরা মূলত এ প্রোগ্রামে এটেন্ড করতে পারবে।
এ প্রোগ্রামেঃ হাতে কলমে তোমাদের ARDUINO র মাধ্যমে কিছু ছোট ছোট প্রোজেক্ট বানানো শেখানো হবে, যার অভিজ্ঞতায় পরবর্তীতে তোমরা সহজেই রোবোটিক্স এর বিশাল জগতে অবগাহন করতে পারবে।
যোগাযোগঃ
ইমন,যন্ত্রকৌশল বিভাগ। বুয়েট। ০১৫২১২১৭১৩৪
পিয়াস। কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগ। চুয়েট। ০১৬২৬০৪০২৮৬
রেজিস্ট্রেশন ফিঃ ৫০ টাকা মাত্র …
লক্ষ্মীপুরে এ প্রথম আসছেঃ
“রোবোটিক্স ওয়ার্কশপ” 🙂 😀
এইচ এস সি ও ভার্সিটি লেভেলের শিক্ষার্থীদের জন্য।
চোখ রাখোঃ https://www.facebook.com/LakshmipurMathClub/ পেইজে
এবং
গণিত ক্লাবের গ্রুপে অ্যাড হওঃ https://www.facebook.com/groups/l.math.club/
ক্যাম্পে আগত সকলকেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তোমরা যারা অন্তত কিছু শিখতে হলেও রোজা রেখে কষ্ট করে এসেছো তোমাদের অবশ্যই ধন্যবাদ আর ভালোবাসা।
Tamjid Al Rahat (Tamjid Al Rahat is currently working as Lecturer of United International University, Department of Computer Science and Engineering.
Prior that he worked as Software Engineer at Reve Systems Ltd
He Completed his Graduation from Bangladesh University of Engineering and Technology, Dept of Computer Science and Engineering.)
ভাইয়াকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ছোটো প্রোগ্রামে ঢাকা থেকে এসে মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য।
ইকবাল ভাইয়া, ইমন ভাইয়ার কথা না বললেই নয় 🙂
আর যাদের কথা ননা বললেই নয় তারা হচ্ছে ভলেন্টিয়ার ভাইয়ারা। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য ধন্যবাদ শব্দটি অনেক কম হয়ে যায়।রায়পুরের জালিস, নাইম, নিলয় ভাই সহ, লক্ষ্মীপুর সদরের পিয়াস, লিংকন, ফাহাদ, ইমনকে বিশেষ ভাবে উল্লেখের দাবি রাখে।
ক্যাম্পের প্রধান আকর্ষণ, আমাদের প্রিয় লক্ষ্মীপুরের জুনিয়দের আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ সুশৃঙ্খলভাবে ক্যাম্পে অংশগ্রহণের জন্য। প্রোগ্রামিং কন্টেস্টে বিজয়ীদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
ক্যাম্পের কিছু চিত্রঃ
Facebook Event Link:https://www.facebook.com/events/1096053793800778/
কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং ক্যাম্প ( দুইদিন ব্যাপী )
এর মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং ও প্রোগ্রামিং কন্টেস্ট বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি করা ও শিক্ষার্থীদের এর প্রতি আকৃষ্ট করা। কারণ বিশ্বব্যাপী যত সংখ্যক দক্ষ প্রোগ্রামারের চাহিদা রয়েছে, তত সংখ্যক দক্ষ প্রোগ্রামার কিন্তু নেই। আর বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দক্ষ প্রোগ্রামারের চাহিদা অনেক!
এই ক্যাম্প এর মুল বিষয় তিনটিঃ ট্রেনিং, ব্রেইন স্ট্রোমিং, কন্টেস্ট
কাদের জন্য প্রোগ্রামঃ
——————————-
এই প্রোগ্রামটি আমরা মূলত হাই স্কুল এবং কলেজ এর শিক্ষার্থী, যারা এখন নবম, দশম, একাদশ বা দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়াশুনা করছে তাদের জন্য ।
এছাড়াও আপনারা যারা কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং এ আগ্রহী এখানে অংশগ্রহণ করতে পারেন ।
কি কি জানা থাকতে হবেঃ
——————————-
প্রোগ্রামিং সম্পর্কে একটু হলেও জানেন, প্রোগ্রামিং এ কোড করেছেন, বাসায় প্রাকটিস করতে পারবেন, তারাই এখানে অংশ নিতে পারবেন । প্রোগ্রামিং শিখতে চান এ ধরণের সেকেন্ডারী লেভেলের এবং এইচ এস সি লেভেলের শিক্ষার্থীরা।
মুল উদ্দেশ্যঃ
——————–
বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা যেমনঃ NHSPC, IOI এ কিভাবে প্রবলেম সল্ভ করতে হয়, কিভাবে চিন্তা করতে হয়, আর কি কি টপিক জানা থাকলে খুব সহজে কোড করা যায়, তা এখানে আলোচনা করা হবে, প্রাকটিস করা হবে এবং কন্টেস্ট করা হবে ।
ক্যাম্প এর প্রোগ্রাম বিবরণীঃ
——————————————
২ জুলাই ২০১৬
সকাল ০৯.০০ – সকাল ০৯.৩০ প্রোগ্রাম সূচনা
সকাল ০৯.৩০ – দুপুর ১.০০ বেসিক প্রোগ্রামিং
দুপুর ১.০০ – দুপুর ২.০০ নামাজ, লাঞ্চ, বিশ্রাম
দুপুর ২.০০ – ৩.৩০ লজিক ডেভেলপমেন্ট, ফ্লো চার্ট ও এলগরিদম, বিভিন্ন স্টেটমেন্ট।
৩ জুলাই ২০১৬
সকাল ০৯.০০ – দুপুর ১২.০০ঃ আগের দিনের আলোচনা, লুপ, অ্যারে, স্ট্রিং।
দুপুর ১২.০০ – দুপুর ১.০০ঃ সামষ্টিক দৃষ্টিপাত
দুপুর ১.০০ – দুপুর ২.০০ঃ লাঞ্চ, বিশ্রাম
দুপুর ২.০০ – ৩.০০ঃ কন্টেস্ট
দুপুর ৩.০০ – ৩.৩০ঃ কন্টেস্ট প্রবলেম সল্ভ
দুপুর ৩.৩০ – বিকাল ৫.০০ঃ ক্যারিয়ার গাইডলাইন
বিকাল ৫.০০-বিকাল ৫.২০ঃ নামাজের বিরতি ও টি ব্রেক
বিকাল ৫.২০ – ৬.২০ঃ সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী এবং ইফতার বিতরণ
যা নিয়ে আসতে হবেঃ (যেগুলো আনা সম্ভব)
—————————————–
১। ল্যাপটপ
২। চার্জার
৩। মাল্টিপ্লাগ
৪। মডেম
৫। খাতা কলম
৬। পেনড্রাইভ
৭। ডাটা কেবল
ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে যৌথভাবেঃ লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে এবং রায়পুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে।
নির্দিষ্ট রেজিস্ট্রেশন বুথে এসে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
রেজিস্ট্রেশন ফিঃ ১০০ টাকা মাত্র
ঠিকানাঃ
রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পাওয়া যাচ্ছেঃ
১। আল মদিনা স্টোর, লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে।
২। মিঃ রাজিব, লক্ষ্মীপুর সদর পোস্ট অফিস, ০১৮১২৩৪৮৯০২
৩। জালিশ, রায়পুর মার্সেন্ট একাডেমি, ০১৮৮২২৭৬৯৪৭
ধন্যবাদ,
এ এস ইমন, মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বুয়েট। ০১৫২১২১৭১৩৪
মাহমুদুল হাসান পিয়াস, কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং, চুয়েট। ০১৬২৬০৪০২৮৬
ইশতিয়াক হোসাইন লিংকন, কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ০১৭৮১৬২৯২৮৫
লিখেছেনঃ মোঃ ইকবাল মাহমুদ, যন্ত্রকৌশল বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।
১. প্রশ্নপদ্ধতি ও মানবণ্টন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণ থাকা চাই: সবাই নিশ্চয়ই জানো, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপদ্ধতির সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপদ্ধতির বেশ পার্থক্য আছে। যদিও সিলেবাস একই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপদ্ধতি ও মানবণ্টন সম্পর্কে শুরু থেকেই সুস্পষ্ট ধারণা নিয়ে নেওয়া উচিত।
২. আত্মবিশ্বাসী হতে হবে: পারব কি পারব না—এই দোটানা মন থেকে দূর করে ফেলতে হবে। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টাটুকু করব, শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা মনের মধ্যে থাকলেই হলো।
৩. নতুন বই পড়ব, পুরোনোটাও কাজের: নতুন বই আর পুরোনো বইয়ের মধ্যে কোনটি পড়ব? এমন একটা প্রশ্ন সবার মধ্যেই কম বেশি আছে। আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, আমাদের সময় বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার সব প্রশ্নই হয়েছিল নতুন বই বা নতুন সিলেবাসের আলোকে। তাই নতুন বইটাই বেশি অনুসরণ করা উচিত। তবে অনেক তথ্য বা সুস্পষ্ট ব্যাখ্যার জন্য পুরোনো বইটাও কিন্তু অনেক কাজের।
৪. গণিতের জন্য চাই চর্চা: গণিত অংশে ভালো নম্বরের জন্য শুরু থেকেই প্রতিনিয়ত অনেক বেশি চর্চার মধ্যে থাকা উচিত। মনে রাখতে হবে, উত্তরপত্রে উত্তর লেখার জায়গা এবং হাতঘড়িতে সময়—দুটোই খুব কম থাকে। যারা এই দুটি বিষয় মাথায় রেখে যথাযথভাবে চর্চা করতে পারবে, পরীক্ষায় তারাই ভালো করবে।
৫. পদার্থবিজ্ঞানে জরুরি সূত্রের প্রমাণ: পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে তোমাদের উচিত শুধু সূত্র মুখস্থ না করে সূত্রের প্রমাণগুলো বুঝে পড়ে ফেলা। এতে করে যে ধরনের সমস্যাই আসুক না কেন, ধারণা পরিষ্কার থাকলে উত্তর করা সহজ হবে। যেকোনো বিষয় পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা থেকে সম্ভাব্য কী ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে, সে বিষয়ে নিজেই চিন্তাভাবনা করো। আর ভিন্নধর্মী বা কঠিন সমস্যাগুলো খাতায় আলাদা করে লিখে চর্চা করতে হবে অনেক বেশি।
৬. রসায়ন লিখে লিখে পড়ো: রসায়ন বিষয়ে ভালো করার জন্য খুব ভালো স্মৃতিশক্তি প্রয়োজন। আর ভালোভাবে মনে রাখতে চাইলে লেখার কোনো বিকল্প নেই। যেকোনো বিক্রিয়া থেকে শুরু করে গাণিতিক সমস্যা—সবকিছুই লিখে লিখে পড়লে মনে রাখা সহজ হবে।
৭. চোখ রাখো বিগত বছরের প্রশ্নে: প্রশ্ন ব্যাংক সমাধান করতে হবে। যখনই যে অধ্যায় পড়া শেষ হয়ে যাবে, সঙ্গে সঙ্গেই সেই অধ্যায়ে বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলোর সমাধান করে ফেলতে হবে। এতে করে প্রশ্নপদ্ধতি সম্বন্ধে ভালো ধারণা জন্মাবে এবং কোন কোন বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সেটা বুঝতে পারবে।
৮. মডেল টেস্ট জরুরি: পড়াশোনার পাশাপাশি আমার পরামর্শ থাকবে, ভর্তি পরীক্ষার আঙ্গিকে নিয়মিত পরীক্ষা দাও। পুরোনো প্রশ্নে বাসায় বসে পরীক্ষা দিতে পারো। প্রয়োজনে বন্ধুরা একে অপরের জন্য প্রশ্ন তৈরি করে দাও। তারপর একে অন্যের খাতা মূল্যায়ন করো। এতে করে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব তৈরি হবে, আর নিজের অবস্থান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
৯. সময়ের হিসাব রাখো: প্রশ্ন নির্বাচনের ক্ষেত্রে ‘মডেল টেস্ট’গুলোর মাধ্যমে মূল পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হওয়া উচিত। কোন ধরনের প্রশ্ন সহজ, আগে উত্তর করা উচিত বা কোনগুলো কঠিন অথবা সময়সাপেক্ষ, সে সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। বারবার মডেল টেস্ট দিতে দিতে নিজেই সময় ব্যবস্থাপনা শিখে ফেলবে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১০. পরিশ্রম করতে হবে: সব কথার শেষ কথা, অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হবে। প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন করতে হবে। এই সময়ে এক দিন পিছিয়ে পড়লে সেটা কাটিয়ে ওঠা কঠিন। যত বেশি পরিশ্রম করবে, গুরুত্ব দেবে—ভালো ফলাফল করার সম্ভাবনা তত বাড়বে।
লিখেছেনঃ ইশতিয়াক কামাল আইমান, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ।
রিকার্শন ফাংশন (Part -01)
মনে করি একটি ফাংশন f(n) = 2n –
1 , f(2) -এর মান বের করতে হবে।
অর্থাৎ f(n) ফাংশনটি n=2 দ্বারা call
করে পাই f(2) = 2×2 – 1 = 3
এখন,রিকারশন ফাংশন হলো এমন
একটি ফাংশন যা নিজেকে নিজেই call
করে।
উদাহরণঃ
ধরা যাক,
একটি রিকারশন ফাংশন f(x) = f
(x-1)+2 ; যেখানে, f(0) = 1 (যা
ফাংশনটির পূর্ব নির্ধারিত
মান।) ;
এখন এই ফাংশন এর সাহায্যে f(3)
এর মান নির্নয় করতে হবে।
এখন
বা, f(3) = f(3-1) + 2 , যেহেতু f
(x) = f(x-1)+2
বা, f(3) = f(2) + 2
বা, f(3) = {f(2-1) + 2} + 2 ,
যেহেতু f(x) = f(x-1)+2
বা, f(3) = {f(1) + 2} + 2
বা, f(3) = [{f(1-1) + 2 } + 2 ] +
2 , যেহেতু f(x) = f(x-1)+2
বা, f(3) = [{f(0) + 2 } + 2 ] + 2
বা, f(3) = [{1+ 2 } + 2 ] + 2 ,
যেহেতু f(0) = 1
বা, f(3) = [ 5 ] + 2
বা, f(3) = 7
উপরে, f(3) নির্ণয় করার সময় f
(x) = f(x-1)+2 ; ফাংশনটি
একবার 3,2,1,0 দ্বারা করা
হয়েছে। রিকারশন ফাংশন
সংজ্ঞা অনুযায়ী রিকারশন
ফাংশন হল এমন একটি ফাংশন
যা নিজেকে নিজেই call করে ।
সুতরাং আমাদের উপরের f(x)
একটি রিকারশন ফাংশন ।
>> রিকার্শন ফাংশন (Part -02)
আমরা জানি, কোন সংখ্যার
ফেক্টরিয়ালঃ
0! = 1
1! = 1
2! = 2 x 1 = 2
3! = 3 x 2 x 1 = 6
4! = 4 x 3 x 2 x 1 = 24
5! = 5 x 4 x 3 x 2 x 1 = 120
…………………………….
……………………………………
n! = n x (n-1) x (n-2) x (n-3)
x ………. 4 x 3 x 2 x 1
কোনো সংখ্যার ফেক্টোরিয়াল
নির্নয় করার রিকার্শন ফাংশনঃ
f(n) = n x f(n-1); যেখানে, f(1)
= 1(যা ফাংশনটির পূর্ব
নির্ধারিত মান।) ;
যেহেতু 1! = 1, তাই f(1) = 1
এখন এই ফাংশন এর সাহায্যে 5 এর
ফেক্টোরিয়াল নির্নয়ঃ
f(5) = 5 x f(5-1)
f(5) = 5 x f(4)
f(5) = 5 x 4 x f(4-1)
f(5) = 5 x 4 x f(3)
f(5) = 5 x 4 x 3 x f(3-1)
f(5) = 5 x 4 x 3 x f(2)
f(5) = 5 x 4 x 3 x 2 x f(2-1)
f(5) = 5 x 4 x 3 x 2 x f(1)
f(5) = 5 x 4 x 3 x 2 x 1
[ যেহেতু f(1) = 1 ]
f(5) = 120
উপরে, f(5) নির্ণয় করার সময় f
(n) = n x f(n -1) ফাংশনটি
একবার 5,4,3,2,1 দ্বারা করা
হয়েছে। রিকারশন ফাংশন
সংজ্ঞা অনুযায়ী রিকারশন
ফাংশন হল এমন একটি ফাংশন
যা নিজেকে নিজেই call কসুতরাং আমাদের উপরের f(n) একটি রিকারশন ফাংশন ।